Thursday, November 30, 2023

পুরনো স্মার্ট ফোন দিয়ে ইনকাম

  অনেকেই আছেন নতুন স্মার্টফোন কিনলেই পুরোনো স্মার্টফোনটি বিক্রি করে দেন। জানেন কি, ব্যবহৃত ফোন বিক্রি করা কতটা বিপজ্জনক? ব্যবহৃত ফোনের ছবি, ফাইল আপনি যতই ডিলিট করেন না কেন তা কিন্তু কোথাও না কোথাও থেকেই যায়। যা দিয়ে নানাভাবে প্রতারণার শিকার হতে পারেন।


তবে পুরোনো ফোনটি দিয়ে ঘরে বসেই আপনি মাসে লাখ লাখ টাকা আয় করতে পারেন। এজন্য থাকতে হবে ইন্টারনেট কানেকশন। মাত্র কয়েক ঘণ্টা কাজ করেই মাসে আয় করতে পারবেন লাখ টাকা। চলুন উপায়গুলো জেনে নেওয়া যাক-


অনলাইন সার্ভে

বর্তমানে অনলাইন সার্ভে কাজটি খুব জনপ্রিয়। প্রচুর মানুষ এই কাজের সঙ্গে যুক্ত। আপনি এই ধরনের সার্ভে থেকে আয় করতে পারেন। 


এজন্য কিছু সার্ভে ওয়েবসাইট আছে, সেখানে আপনি সার্ভে সম্পূর্ণ করার জন্য প্রতি মাসে হাজার হাজার টাকা পাবেন। তবে যে কোনো ওয়েবসাইটে এই কাজ করবে না। সব সময় কোনো ওয়েবসাইট ব্যবহার করার আগে ভালো করে যাচাই করে নেবেন।


অনলাইন অ্যাপ টেস্টিং

প্রতিদিন প্রায় শত শত অ্যাপ বাজারে লঞ্চ হচ্ছে। কোন অ্যাপে কী সমস্যা আছে, তা প্রথম কয়েক মাস কয়েকজন মিলে পরীক্ষা করে। আপনি যদি এই জাতীয় অ্যাপগুলো পরীক্ষাইয় অংশ নেন তাহলে প্রতিদিন ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা উপার্জন করতে পারবেন। অনলাইনে অনেক ওয়েবসাইট আছে যেগুলতে অ্যাপ টেস্ট করা হয়।



অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বর্তমানে খুবই জনপ্রিয়। এর মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারবেন। তার জন্য আপনাকে একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইটে আপনার অনলাইন অ্যাফিলিয়েট প্রোফাইল তৈরি করতে হবে, তারপরে সোশ্যাল মিডিয়াতে কোম্পানির পণ্যের লিঙ্কটি শেয়ার করতে হবে। এরপরে যখনই কেউ সেই লিঙ্ক থেকে কেনাকাটা করবে, আপনি সেই জিনিসের দাম পাবেন। 

Wednesday, November 29, 2023

যেভাবে ঘরে বসে সহজেই গৃহিণীরা ইনকাম করবেন




 নারীরা কর্মজীবী হোক বা গৃহিণী, সংসার সামলাতে হয় তাদের দুহাতে। তবুও যারা সংসার ও সন্তানের দিকে তাকিয়ে আপাতত চাকরি করতে পারছেন না, তারা চাইলে ঘরে বসেই উপার্জন করতে পারেন। জেনে নিন ঘরে বসে গৃহিণীরা সহজেই কোন কোন কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন-


ফ্রিল্যান্সিং ও অনলাইন কাজ

গৃহিণীরা চাইলে নিজের দক্ষতা কাজে লাগিয়ে ঘরে বসে ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে অনেক টাকা উপার্জন করতে পারেন। বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিংয়ের কদর বেড়েছে।


এক্ষেত্রে অনেক অনলাইন প্ল্যাটফর্ম কন্টেন্ট রাইটিং, গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ও ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের মতো বিভিন্ন ক্ষেত্রে সুযোগ দেয়।


এজন্য একটি আকর্ষণীয় অনলাইন প্রোফাইল তৈরি করতে হবে। প্রথমে একটি পোর্টফোলিও তৈরি করে ছোট ছোট কাজ দিয়ে শুরু করুন। ফ্রিল্যান্সিং করার ক্ষেত্রে ক্লায়েন্টদের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক বজায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ। তাহলে আপনার প্রোফাইল আরও আকর্ষণীয় হবে।




অনলাইন টিউটরিং

আপনি যদি একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে ভালো হন বা শিক্ষাদানের অভিজ্ঞতা থাকে, তাহলে ঘরে বসে না থেকে অনলাইন টিউটরিং করতে পারেন। এটি অর্থ উপার্জনের একটি লাভজনক বিকল্প হতে পারে।


বেশ কয়েকটি ওয়েবসাইট ও প্ল্যাটফর্ম শিক্ষার্থীদের অনলাইনে শেখানোর সুযোগ দেয়। এক্ষেত্রে গৃহিণীরা তাদের পছন্দের বিষয় বেছে নিতে পারেন ও নিজের সময় অনুযায়ী পাঠদানের সূচী সেট করতে পারবেন সহজেই।


এক্ষেত্রে আপনার পছন্দের বিষয়গুলো বেছে নিন। একটি কাঠামোগত ও ইন্টারেক্টিভ শিক্ষণশৈলী বজায় রাখুন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও টিউটরিং প্ল্যাটফর্মে আপনার পরিষেবার বিজ্ঞাপন দিন। শিক্ষার্থীদের আকৃষ্ট করার জন্য একটি বিনামূল্যে ট্রায়াল ক্লাস প্রদান করুন।


বিষয়বস্তু তৈরি ও ব্লগিং

ব্লগিং, ভ্লগিং ও সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েঞ্চার হওয়ার সুযোগ আছে সবারই। এটিও উপার্জনের একটি সৃজনশীল উপায় হতে পারে।


গৃহিণীরা রান্না, প্যারেন্টিং, ফ্যাশন বা ভ্রমণের মতো বিষয়গুলো নিয়ে নিজের ব্লগ পেইজ বা চ্যানেল খুলেও উপার্জন করতে পারেন অনলাইন থেকে। পরবর্তী সময়ে স্পনসর ও বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে আয় আরও বাড়বে।


এক্ষেত্রে আপনার আগ্রহের বিষয়টি বেছে নিন। সামঞ্জস্যতা রাখুন ও অনলাইনে নিয়মিত কন্টেন্ট প্রকাশ করুন। তাহলে ফ্যান-ফলোয়ার বাড়বে। আর দর্শকদেরকে আকৃষ্ট করতে নতুন নতুন বিষয়বস্তু অ্যাড করুন।


রান্না ও ক্যাটারিং

আপনি যদি রান্নায় দক্ষ হন, তাহলে হোম ক্যাটারিং বা টিফিন পরিষেবা শুরু করতে পারেন। অনেক কর্মজীবী ও শিক্ষার্থীরা এখন ঘরে বসে খাবার তৈরি করে মানুষের দোরগোড়ায় তা পৌঁছে দিচ্ছেন। সম্ভাব্য গ্রাহকদের কাছে পৌঁছানোর জন্য সামাজিক মিডিয়া ও স্থানীয় বিজ্ঞাপন ব্যবহার করুন। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

Monday, November 27, 2023

টেলিগ্রাম থেকে ইনকামের সহজ পদ্ধতি

  টেলিগ্রাম থেকে আয় কী ভাবে করবেন জেনে নিন।



টেলিগ্রাম 200 মিলিয়নেরও বেশি সক্রিয় ব্যবহারকারী রয়েছে।

এর থেকে টাকা আয় করাও এখন আগের থেকে অনেক সহজ।

জেনে নিন যে টেলিগ্রাম থেকে কী ভাবে টাকা আয় করবেন।


গরম জলে স্নানের ইচ্ছে? এই সেরা গিজারগুলি দেখে নিন

সম্প্রতি টেলিগ্রাম 200 মিলিয়নেরও বেশি সক্রিয় ব্যবহারকারীর সঙ্গে সবচেয়ে জনপ্রিয় মেসেজিং অ্যাপগুলির মধ্যে একটিতে পরিনত হয়েছে। এই ব্যাপক সংখ্যক ব্যবহারকারী থাকায় টেলিগ্রাম থেকে টাকা আয় করাও এখন আগের থেকে অনেক সহজ হয়ে গিয়েছে। বর্তমানে টেলিগ্রাম থেকে খুব সহজেই ভালো টাকা আয় করা যায়। আসুন জেনে নেওয়া যাক যে টেলিগ্রাম থেকে কী ভাবে অর্থ আয় করবেন।



1. আপনার পরিষেবা এবং জিনিস বিক্রি করুন


আপনি খুব সহজেই টেলিগ্রামে একটি চ্যানেল খুলতে পারেন। এই চ্যানেলের মাধ্যমে আপনি নিজের জিনিস বা পরিষেবাও বিক্রি করতে পারেন। আপনি এই বিষয় একটি গ্রুপ খুলতে পারেন। এই গ্রুপের মাধ্যমে নিজের জিনিস ও পরিষেবা বিক্রি করতে পারেন।



এই ক্ষেত্রে আপনাকে বিশেষ ভাবে সাহায্য করতে পারে নিজস্ব কন্টেন্ট। নিজের ব্যবসা সংক্রান্ত কন্টেন্ট তৈরি করুন। আপনি ব্লগ, ভিডিয়ো বা অন্য যে কোনও ধরণের কন্টেন্ট তৈরি করতে পারেন।


2. আপনার প্রাইভেট চ্যানেলে যোগ দেওয়ার বিনিময় অর্থ নিন


আপনার চ্যানেলে যোগ দেওয়ার বিনিময় টাকা নেওয়া একটি দারুণ আয়ের উৎস হতে পারে। যদি আপনার চ্যানেল বিখ্যাত হয় তাহলে খুব সহজেই আপনি ভালো টাকা আয় করতে পারবেন।


3. আপনার চ্যানেলে অ্যাড ও পোস্টের থেকে আয় করুন


আপনার চ্যানেলে অ্যাড দেওয়া বা টাকার বিনিময় বিশেষ পোস্ট করার মাধ্যমেও আপনি অনেক টাকা আয় করতে পারেন। আপনার চ্যানেলে যদি অনেক সদস্য থাকে তাহলে এই উৎস থেকে প্রচুর টাকা আয় করা সম্ভব। তবে এই ক্ষেত্রে চ্যানেলের ধরণ ও দর্শকদের উপর নির্ভর করে অ্যাড বা পোস্ট করা বেশি লাভজনক হতে প


4. ভার্চুয়াল টেলিগ্রাম অ্যাসিস্ট্যান্ট হন


আপনি টেলিগ্রাম থেকে অর্থ উপার্জন করতে ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট হতে পারেন। একজন ভার্চুয়াল টেলিগ্রাম অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসাবে আপনি টেলিগ্রাম ব্যবহারকারীদের সাহায্যের কাজ করবেন। তবে এর জন্য আপনার আপওয়ার্ক বা ফিভারে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে

অনলাইন থেকে ইনকামের ৫টি সাইট

 






অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার ৫টি সাইট

   

বর্তমানে যারা অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে চাই তারা ইন্টারনেটকে বেছে নিচ্ছি। অনলাইনে আয় করার জন্য অন্যতম একটি কারন হচ্ছে এটি স্বাধীন পেশা। ডিজিটাল যুগে অনেক ধরনের জনপ্রিয় অনলাইন ইনকাম সাইট রয়েছে যেগুলো থেকে মোবাইলে অনলাইন থেকে ঘরে বসে হাজার হাজার ডলার উপার্জন করা যায় ও বিকাশে পেমেন্ট নেওয়া যায়। কিভাবে সহজেই অনলাইন থেকে ইনকাম করব সেটা হয়তো অনেকেই জানি না।





ডিজিটাল, অ্যাফিলিয়েট, সিপিএ মার্কেটিং, ফ্রিল্যান্সিং ও ইউটিউব হচ্ছে আয়ের কিছু বেস্ট উপায় বা ইনকাম সাইট। ছাত্রজীবনে পড়াশোনা করার পাশাপাশি পার্ট টাইম জব করার পথ বা কৌশল রয়েছে।


আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইট পাবেন যেখানে মানুষ লক্ষ লক্ষ টাকার কাজ করছে এবং অর্থ উপার্জন করে সফল হচ্ছে। কিন্তু এদের মধ্যে কেউই অনলাইনে এসেই টাকা ইনকাম করতে পারে নাই এর জন্য তাদের ধৈর্যের সাথে পরিশ্রম করতে হয়েছে।


আপনি যদি অনলাইন থেকে আয় করতে চান তাহলে বিভিন্ন দক্ষতা অর্জন করতে হবে। কারণ কোনো বিষয়ের উপর দক্ষতা না থাকলে অনলাইন ইনকাম করা যায় না। আপনার কাছে যে কাজ সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে অথবা যেকোনো কাজ করতে আগ্রহী সেটার উপর দক্ষতা অর্জন করুন।

সেরা ৫টি অনলাইন ইনকাম সাইট

অনলাইনে আয় করার জন্য যারা কোনো দক্ষতা অর্জন না করে অনলাইন জব করতে গেছে তারা সবাই ধোকা বাজদের পাল্লায় পরে শুধু সময়গুলো নষ্ট করেছে। তাই মনে রাখবেন কোনো বিষয়ের উপর জানা বা দক্ষতা না থাকলে টাকা ইনকাম করা যায় না। বর্তমানে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ও সিপিএ মার্কেটিং এর অনেক চাহিদা রয়েছে।


বাড়িতে বসে টাকা ইনকাম করার জন্য এই মার্কেটিং গুলো বেশ জনপ্রিয় এবং এই মার্কেটিং করার জন্য বিভিন্ন অনলাইন ইনকাম সাইট রয়েছে। আর যদি ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করতে চান তাহলে বিভিন্ন জনপ্রিয় প্লাটফর্ম রয়েছে যেখানে ফ্রিল্যান্সিং জব করা হয়।


টাকা আয় করার জন্য আরো একটি সহজ উপায় রয়েছে যার মাধ্যমে আপনি দ্রুত ডলার ইনকাম করার সুযোগ পাবেন আর সেটা হচ্ছে ব্লগিং করে টাকা আয়। একটি ওয়েবসাইট খুলে আর্টিকেল লিখে অনলাইনে ব্লগিং করে আয় করতে পারবেন। আজকে আমি অনলাইন ইনকাম সাইট নিয়ে কিছু আলোচনা করব যার মাধ্যমে আপনি অনলাইনে আয় করার উপায় খুঁজে পাবেন।


১। Fiverr.Com-থেকে অনলাইন ইনকাম

অনলাইনে আয় করার জন্য জনপ্রিয় একটি অনলাইন ইনকাম সাইট হচ্ছে ফাইভার ডটকম। আপনি যদি কোনো তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক কোনো দক্ষতা অর্জন করে ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করতে চান তাহলে এই প্লাটফর্মটি আপনার জন্য উপযুক্ত।


এই সাইটে কাজের অনেক গুরুত্ব দেওয়া হয় এবং পাঁচ ডলারের নিচে কোনো কাজ নেই। আপনি যদি কোনো কাজ নিয়ে এই সাইটে নতুন হয়ে প্রবেশ করেন তাহলে সেই কাজের সর্বনিম্ন মূল্য ৫ ডলার দিতে পারবেন। আপনার সার্ভিসটি গিগ তৈরি করার মাধ্যমে ক্লায়েন্টের কাছে প্রদর্শন করতে পারবেন।


আপনার যদি কোনো কাজের উপর দক্ষতা না থাকে তাহলে এই সাইট থেকে নিতে পারেন কোন কাজগুলো বেশি জনপ্রিয় এবং সেই অনুযায়ী দক্ষতা অর্জন করতে পারেন। আপনি এই সাইটে অ্যাকাউন্ট খুলে প্রথমে ৫টি গিগ তৈরি করতে পারবেন। এভাবে আপনি ক্লায়েন্টের কাজ যত কমপ্লিট করতে পারবেন আপনার অ্যাকাউন্টের লেভেল বাড়বে এবং বিড বা গিগ তৈরি করার অপশনও বাড়বে।



মনে রাখবেন একটি আইপি দিয়ে ফাইভারে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করা যাবে। আর যদি একটি আইপি দিয়ে দুটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করেন তাহলে ফাইভার থেকে আপনার দুইটা অ্যাকাউন্টই বাদ করে দিতে পারে তাই সতর্ক থাকবেন।


আর ফাইভারে প্রোফাইল তৈরি করার সময় আপনার সম্পূর্ণ সঠিক তথ্য দিবেন আর যদি না দেন তাহলে ফাইভার থেকে আপনার ইনকাম করা টাকা উঠাতে সমস্যা হতে পারে।


আপনি যদি কোনো ক্লায়েন্টের কাজ নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সঠিকভাবে কমপ্লিট করে দিতে না পারেন আর ক্লায়েন্ট যদি আপনাকে খারাপ ফিডব্যাক দেয় তাহলে আপনার অ্যাকাউন্ট র‍্যাংক হারাতে পারে। তাই ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করার জন্য আপনাকে কাজের দক্ষতা এবং বিভিন্ন বিষয়ের উপর সতর্ক থাকতে হবে।


২। Freelancer.Com

ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য সেরা মার্কেটপ্লেস গুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ফ্রিল্যান্সার ডটকম। এই মার্কেটপ্লেস থেকে প্রতিনিয়ত ফ্রিল্যান্সাররা কাজ করে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করছে। এই সাইটে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে অনলাইন ইনকাম করা যায় যেমনঃ ওয়েব ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, এসইও, গ্রাফিক্স ডিজাইন ইত্যাদি।


আপনি যদি কোনো কাজের উপর দক্ষতা অর্জন করতে পারেন তাহলে এই সাইটে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে বিড করার মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং জব শুরু করে দিতে পারেন। এই সাইটে আপনি অ্যাকাউন্ট তৈরি করার পর প্রথমে ১০টি বিড করার সুযোগ পাবেন। বিড করার আগে আপনি আপনার প্রোফাইলটি সম্পূর্ণভাবে কমপ্লিট করে নিবেন।


কোনো বিড করার আগে ভেবে চিন্তা করে বিড তৈরি করবেন যেন মানসম্মত বিড তৈরি হয়। ভালো মানের বিড হতে পারে দ্রুত কাজ পাওয়ার একটি উপায়।


ফ্রিল্যান্সার ডটকম সাইটে সাধারণত ক্লায়েন্টরা জব টিউন করে থাকে এবং তাদের কাছে আপনার বিড প্রদর্শন করার মাধ্যমে কাজ পাবেন। ক্লায়েন্ট যদি আপনার বিড দেখে পছন্দ করে তবে আপনি তার কাছ থেকে কাজের অর্ডার পাবেন।


মনে রাখবেন ফ্রিল্যান্সিং আয় করতে হলে আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে। আপনি ফ্রিল্যান্সার সাইট থেকে প্রথমবার কোনো জব অর্ডার পেলে নিখুঁতভাবে কাজ করে সঠিক সময়ের মধ্যে ক্লায়েন্টকে কাজ বুঝিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবেন। এতে ক্লায়েন্ট আপনার উপর খুশি হয়ে পরবর্তি কাজ আপনাকে দিয়ে করাতে পারে।


আপনি যদি জানতে ফ্রিল্যান্সার ডটকম সাইটে কত জন ইউজার এবং কতগুলো জব টিউন করা হয়েছে তাহলে ফ্রিল্যান্সার ডটকম সাইটে প্রবেশ করে নিচের দিকে এসে দেখতে পারবেন। তাই ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার তৈরি করার জন্য পছন্দ মতো দক্ষতা অর্জন করে ফ্রিল্যান্সিং জব শুরু করে দিতে পারেন।


ফ্রিল্যান্সিং জব করার জন্য আরো কিছু জনপ্রিয় অনলাইন ইনকাম সাইট রয়েছে যেখান থেকে আপনি বাড়িতে বসে টাকা ইনকাম করতে পারেন যেমনঃ আপওয়ার্ক ডট কম, গুরু ডট কম ইত্যাদি।



৩। Amazon.Com-থেকে অনলাইন ইনকাম

পণ্য ক্রয়-বিক্রয় করার জন্য অ্যামাজন ডট কম বিশ্বের সবচেয়ে বড় একটি অনলাইন মার্কেটপ্লেস। অনলাইনে আয় করার জন্য অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং অন্যতম ভূমিকা পালন করে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি অংশ যেখানে পণ্য ক্রয় বিক্রয় করা হয়।


আপনি যদি কোনো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটপ্লেস থেকে পণ্য নিয়ে মার্কেটিং করার মাধ্যমে বিক্রয় করে দিতে পারেন তাহলে সেখান থেকে কমিশনের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।


এরই ধারাবাহিকতায় অ্যামাজন হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার একটি বেস্ট প্লাটফর্ম। আমেরিকায় অ্যামাজন ডট কম এর প্রচুর চাহিদা রয়েছে। সেখান অনেক মানুষ অনলাইন শপিং করার জন্য অ্যামাজনে অ্যাকাউন্ট তৈরি করে পণ্য করে ক্রয় করে থাকে।


আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করতে চান তাহলে অ্যামাজন ডট কম আপনার জন্য বেস্ট। এই সাইটে প্রতিনিয়ত লক্ষ লক্ষ টাকার পণ্য কেনাকাটা করা হচ্ছে।


এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো সেটা হয়তো অনেকেই জানে না তবে আপনি যদি সম্পূর্ণ নতুন হয়ে থাকেন তাহলে এফিলিয়েট মার্কেটিং কোর্স কমপ্লিট করতে পারেন।


বাংলাদেশে বিভিন্ন আইটি সেন্টার রয়েছে যেখান বিভিন্ন কোর্স করা হয় আপনি চাইলে এফিলিয়েট মার্কেটিং কোর্স কমপ্লিট করে অনলাইনে আয় করতে পারেন। আমাজন থেকে পণ্য প্রচার ও প্রসার করার মাধ্যমে টাকা উপার্জন করতে পারেন।


আপনি বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে পণ্য প্রচার বা প্রসার করতে পারেন অথবা ওয়েবসাইট তৈরি করে করতে পারেন। আপনি যত পণ্য বিক্রর করতে পারবেন তার থেকে কমিশনের মাধ্যমে টাকা উপার্জন করতে পারবেন।


এর জন্য আপনাকে বিভিন্ন ভাবে পণ্য মার্কেটিং করতে হবে। পণ্য মার্কেটিং করার জন্য একটি নিশ ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন এতে আপনি প্রচুর পরিমাণে ভিজিটর পাবেন এবং পণ্য প্রচার-প্রসারনা করতে পারেন।


অনলাইনে ডিজিটাল মার্কেটিং করার জন্য সবচেয়ে ভাল উপায় হচ্ছে নিশ ওয়েবসাইট তৈরি করা। স্বল্প মূল্যে ডোমেইন হোস্টিং কিনে আপনি একটি ভালো মানের ওয়েবসাইট তৈরি করে নিতে পারেন। বর্তমানে এখন ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য ভালো মানের ডোমেইন ও হোস্টিং খুব কম দামে পাওয়া যায়।


৪। Youtube.Com

ইউটিউব থেকে ইনকাম  করুন কোন প্রকার ভিডিও না বানিয়েই



ইন্টারনেট থেকে ইনকাম করার চাহিদা জেন দিন দিন বেড়েই চলেছে। সবাই চায় স্বাধীন ভাবে আয় রোজগার করে নিজের ক্যারিয়ারকে সঠিকভাবে তৈরি করতে।


তাই স্বাধীনভাবে অনলাইন থেকে আয় করার অন্যতম একটি সহজ উপায় হচ্ছে ইউটিউব থেকে আয়। ইউটিউব বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভিডিও প্লাটফর্ম যেখানে প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ মানুষ ভিডিও দেখার জন্য ভিজিট করে থাকে। ইউটিউব থেকে আয় করার কয়েকটি উপায় রয়েছে যার মধ্যে অন্যতম গুগল অ্যাডসেন্স।


আপনি চাইলে আরো কিছু উপায় ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে পারেন যেমনঃ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, বিভিন্ন পণ্যের রিভিউ, স্পন্সরড ভিডিও ইত্যাদি। এই পদ্ধতি গুলোর সাথে সাথে আপনি গুগল অ্যাডসেন্সের মাধ্যমেও টাকা ইনকাম করতে পারবেন।


ইউটিউব থেকে আয় করার জন্য আপনাকে একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে হবে। আপনি ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিও আপলোড করেই টাকা ইনকাম করতে পারবেন না।


ইউটিউবের কিছু শর্ত বা নিয়মনীতি রয়েছে যেখানে বলা হয়েছে এক বছরের মধ্যে এক হাজার সাবস্ক্রাইব ও চার হাজার ওয়াচ টাইম থাকতে হবে। আর কোনো অডিও-ভিডিও গান বা ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক কপি করা যাবে না ফলে আপনার ইউটিউব চ্যানেলে বাদ হয়ে যেতে পারে।


আপনি যদি ইউটিউবের শর্তাবলী মেনে নিতে পারেন আর তাদের নিয়ম অনুযায়ী চ্যানেলে ভেরিফাই করতে পারেন তাহলে আপনি ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে পারবেন।


Google adsense থেকে আয় করতে চাইলে ইউটিউব চ্যানেলের মনিটাইজেশন অন করে গুগল অ্যাডসেন্সের সাথে সংযুক্ত করে নিতে হবে। এতে আপনার ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিওর মধ্যে গুগল থেকে বিজ্ঞাপণ প্রদর্শন করাবে এবং যারা এই বিজ্ঞাপণের মধ্যে ক্লিক করবে সেখান থেকে আপনার ডলার ইনকাম হবে।


অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে যে ইউটিউবে ১ ভিউ কত টাকা দেয়? মনে রাখবেন ইউটিউব ভিউসের উপর ভিত্তি করে টাকা দেয় না তারা দেয় ভিডিওতে বিজ্ঞাপণের উপর ভিত্তি করে। তাই সহজভাবে ইউটিউব থেকে আয় যদি করতে চান তাহলে ইউটিউব থেকে আয় করার সহজ উপায় হচ্ছে মনিটাইজেশন অন করে গুগল অ্যাডসেন্স থেকে আয় করা।


৫। AdWorkMedia.Com-থেকে অনলাইন ইনকাম

অনলাইনে আয় করার উপায় রয়েছে অনেক যদি আপনি চেষ্টা করেন তাহলে সহজেই হাজার হাজার ডলার ইনকাম করতে পারেন অনলাইন থেকে।


অনলাইন মার্কেটিং করার সুযোগ রয়েছে অনেক আপনি চাইলে নিজের পণ্য নিয়েও মার্কেটিং করতে পারেন অথবা অন্যের পণ্য নিয়ে মার্কেটিং করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। অনলাইন মার্কেটিং জগতে দ্রুত সফলতা আনার জন্য আপনি সিপিএ মার্কেটিং করতে পারেন।



CPA এর পূর্ণরূপ হচ্ছে (Cost Per Action) যা প্রতিটি অ্যাকশনে অর্থ প্রদান করা হয়। আপনি যদি কোনো সিপিএ লিংক নিয়ে মার্কেটিং শুরু করেন তাহলে সেখান থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। সিপিএ মার্কেটিং এর বিভিন্ন কাজ রয়েছে যেমনঃ কোনো ফরম পূরণ, ই-মেইল সাইন আপ, সফটওয়্যার ইনস্টল ইত্যাদি।


এখন আপনি সিপিএ মার্কেটপ্লেস থেকে যদি ইমেইল সাইন আপ নিয়ে কাজ শুরু করেন তাহলে যারা আপনার সিপিএ লিংকে ইমেইল সাইন আপ করবে সেখান থেকে প্রতিটি অ্যাকশনে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।


মনে রাখবেন সেখানে আপনি বিভিন্ন ইমেইল সাবমিট করে টাকা উপার্জন করতে পারবেন না। কারণ আপনি যখন সিপিএ মার্কেটপ্লেস থেকে কাজ নিবেন তখন সেখানে বলে দেওয়া থাকে কোন কোন দেশের মানুষ ইমেইল সাইন আপ করলে ডলার দেওয়া হবে।


আমি আগেই আপনাদের বলেছি অনলাইন মার্কেটিং করার জন্য ওয়েবসাইটের ভূমিকা সবচেয়ে বেশি। আপনি যদি ওয়েবসাইটে ইমেইল সাবমিট করার অপশন রাখেন তাহলে বিভিন্ন ওয়েবসাইট ভিজিটর সেখানে ইমেইল সাবমিট করবে ফলে সেই ইমেইল গুলো লিস্ট আকারে কোথাও সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন।


এতে আপনি যখন সিপিএ মার্কেটিং করার জন্য ইমেইল সাইন আপ এর কাজটি নিবেন তখন আপনার সংরক্ষণ করা ইমেইল গুলো কাজে লাগাতে পারবেন। অনলাইনে অনেক টপ সিপিএ মার্কেটপ্লেস রয়েছে যেখানে অ্যাকাউন্ট তৈরি করে সিপিএ মার্কেটিং করতে পারবেন।


তবে নতুনদের দ্রুত কাজ পাওয়ার জন্য অ্যাড ওয়ার্ক মিডিয়া ডটকম এই মার্কেটপ্লেসটি বেস্ট এর সাথে আরো কিছু ভালো মার্কেটপ্লেস রয়েছে যেমনঃ CpaGrip.Com,  CpaLead.Com,  MGcash.Com ইত্যাদি।


অনলাইনে আয় করার অসংখ্য উপায় রয়েছে যার মধ্যে আমি সেরা ৫টি পদ্ধতি আপনাদের কাছে শেয়ার করলাম। মনে রাখবেন জীবনে সফল হতে চাইলে ধৈর্যের সাথে কাজ করতে হয়।


কোনো কিছু ফ্রিতে পাওয়া যায় না, কোনো দক্ষতা বা জ্ঞান না থাকলে টাকা উপার্জন করা যায় না। তাই নিজের ক্যারিয়ার নিজেই তৈরি করতে চাইলে সময়কে বাজে কাজে ব্যয় না করে সঠিকভাবে কাজে লাগান দেখবেন একদিন সফলতা আসবেই।




   



     



Saturday, November 25, 2023

ফেসবুক থেকে যেভাবে টাকা আয় করবেন

 


ফেসবুক থেকে যেভাবে টাকা আয় করবেন


বিশ্বে ফেসবুক সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। প্রাপ্তবয়স্ক থেকে শুরু করে তরুণ-তরুণীরা প্রতিদিন ঘণ্টার পর ঘণ্টা ফেসবুকে পোস্ট লিখে, ছবি ও ভিডিও দেখে সময় ব্যয় করছে। প্রথম দিকে কেবল মজা আর এনজয়েরই মাধ্যম ছিল এটি। কিন্তু বর্তমানে এটি টাকা উপার্জনেরও মাধ্যম।


ফেসবুক থেকে টাকা


ফেসবুক থেকে আয় করার অনেক কার্যকরী উপায় রয়েছে। এর মধ্যে নিজের দক্ষতার সঙ্গে মিল রেখে কাজ নির্বাচন করে ফেসবুকে টাকা আয় করতে পারেন যেকেউ। জনপ্রিয় এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমটি থেকে কত উপায়ে আয় করা সম্ভব তা বলে শেষ করা যাবে না। ফেসবুক থেকে টাকা উপার্জনের জন্য এর ব্যবহারকারীরা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, মেসেঞ্জারে বিজ্ঞাপন ও মার্কেটপ্লেসে পণ্য বিক্রির মতো বিষয়গুলো অনুসরণ করে থাকেন। সেখান থেকে অতিরিক্ত টাকা আয় করতে চাইলে ৬টি উপায় রয়েছে।




ইন-স্ট্রিম অ্যাড

ভিডিওর মধ্যে থাকা বিজ্ঞাপনগুলো দর্শকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। ইন-স্ট্রিম অ্যাড ফিডের একটি স্বতন্ত্র বিজ্ঞাপনের চেয়ে বেশি কার্যকর। কারণ ব্যবহারকারীরা ফিডের স্বতন্ত্র বিজ্ঞাপন এড়িয়ে যেতে পারেন। ইন-স্ট্রিম বিজ্ঞাপনের ক্ষেত্রে ভিডিওটি গল্প আকারে উপস্থাপন করতে হবে। ফেসবুকের শর্তগুলো পূরণের পাশাপাশি ভিডিওগুলো অবশ্যই এক মিনিটের বেশি দৈর্ঘ্যের হতে হবে। সেইসঙ্গে ইন-স্ট্রিম বিজ্ঞাপন চালানোর জন্য পেজটিতে ন্যূনতম ১০ হাজার ফলোয়ার থাকতে হবে।


পেইড সাবস্ক্রিপশন

টাকার বিনিময়ে সাবস্ক্রিপশন তৈরি করে মাসিক আয় বাড়ানো সম্ভব। এই পদ্ধতিতে ফলোয়াররা টাকার বিনিময়ে পেজে সাবস্ক্রিপশন নিয়ে বিশেষ বা এক্সক্লুসিভ কনটেন্ট, ছাড়সহ বিভিন্ন সুবিধা ভোগ করতে পারবেন। এই সুবিধাটি এখন শুধু ফেসবুকের ইনভাইটেশন ফিচারের ভিত্তিতে পাওয়া যায়। ব্যবহারকারীরা ফ্যান সাবস্ক্রিপশন আনলক করতে পারে যখন তাদের ১০ হাজার ফলোয়ার বা ২৫০ জনের বেশি রিটার্ন ভিউয়ার থাকে কিংবা ৫০ হাজার পোস্ট এনগেজমেন্ট বা ১ লাখ ৮০ হাজার ওয়াচ মিনিট থাকে।



ব্র্যান্ডের সঙ্গে কাজ

পেজের রিচ বাড়াতে এবং কনটেন্টকে বৈচিত্র্যময় করতে প্রাসঙ্গিক কারও সঙ্গে কাজ করতে পারেন। নতুন নতুন দর্শক টানতে এবং ব্র্যান্ড সচেতনতা বাড়াতে অনেক নির্মাতা, কোম্পানি, ব্র্যান্ড আছে। বেশ ভালো ফলোয়ার রয়েছে এমন কারও সঙ্গে তারা কাজ করতে চান। এ ক্ষেত্রে টাকার বিনিময়ে তাদের সঙ্গে কাজ করতে পারবেন। এজন্য আপনার পোস্টে ব্যবসায়িক পার্টনারদের ট্যাগ শুরুর আগে প্রথমে তাদের কাছে অ্যাক্সেসের জন্য অনুরোধ করতে হবে।


ফলোয়ারদের কাছ থেকে আয়

সম্প্রতি ফেসবুকের ঘোষণা অনুযায়ী, ফেসবুকে কনটেন্ট ক্রিয়েটর এবং ইনফ্লুয়েন্সাররা রিলে নির্দিষ্ট সংখ্যক ভিউ তৈরির মতো একটি সিরিজ সম্পূর্ণ করে মাসে ৪ হাজার মার্কিন ডলার পর্যন্ত আর্থিক পুরস্কার পেতে পারবেন। চ্যালেঞ্জ ফিচারটি এই মুহূর্তে শুধু ইনভাইটেশনের মাধ্যমে পাওয়া যাচ্ছে।


পেইড ইভেন্ট

ফেসবুক পেজে টাকার বিনিময়ে ইভেন্ট পরিচালনা করতে পারবেন। ইভেন্ট ফিচারটির মাধ্যমে পেজ দিয়ে ইভেন্টের সময়সূচি তৈরি, সেটি সাজানো এবং তা চালাতে পারবেন। এজন্য ফেসবুক পেজে পেইড অনলাইন ইভেন্টসের ফিচারটি চালু করুন। নতুন ইভেন্ট তৈরির জন্য ইভেন্ট ট্যাবে ক্লিক করুন। সেখানে পেইড অপশনটি সিলেক্ট করে ইভেন্ট, মূল্য এবং যদি কোনো সহ-হোস্ট থাকে তার সম্পর্কে প্রয়োজনীয় তথ্য পূরণ করুন।




ফলোয়ারদের অনলাইন স্টোরে নিয়ে যাওয়া

সোশ্যাল কমার্স ফিচারটির মাধ্যমে ফেসবুক পেজ থেকে ক্রেতাদের সরাসরি অনলাইন স্টোরে নিয়ে যেতে পারবেন। যেসব ব্র্যান্ডের এরইমধ্যে ফেসবুকে একটি ছোট ব্যবসা রয়েছে তাদের জন্য এটি একটি দুর্দান্ত উপায়। যা স্ক্রল করে বেড়ানো ব্যবহারকারীদের বিজ্ঞাপন দেখানোর মাধ্যমে পণ্যটি কেনার জন্য উদ্বুদ্ধ করতে পারে। এজন্য ফেসবুক পেজের ক্যাটালগ ম্যানেজারে পণ্যের ক্যাটালগ যোগ করুন। তারপর একটি ছবি বা ভিডিও পোস্ট করলে প্রাসঙ্গিক পণ্যটির সঙ্গে তা লিংক করে দিন। লাইভস্ট্রিম চলাকালীনও পণ্য লিঙ্ক করতে পারবেন।



Friday, November 24, 2023

অনলাইন থেকে ইনকামের কয়েকটি সহজ উপায়

 অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে কে না চায়! সবারই ইচ্ছে থাকে অনলাইন থেকে কিছু আয় করার। অনলাইন ইনকাম সোর্স অনেক আছে। কিন্তু তারমধ্যে ভালো বা খারাপও আছে।


আমরা আজকের এই পোস্টে এমন ১০টি অনলাইন ইনকামের উপায় জানব যেগুলো থেকে আপনি যেমন অনেকটা নিশ্চিন্তে আয় করতে পারবেন, একই রকমভাবে স্বচ্ছলভাবে আয়ও করতে পারবেন। 


বর্তমানে অসংখ্য মাধ্যম আছে অনলাইনে যেখান থেকে আপনি ইনকাম করতে পারবেন। এর মধ্যে থেকে সেরা ১০ টি উপায় নিচে দেয়া হলোঃ


১। ব্লগিং (Blogging) করে আয়

ব্লগিং অনলাইন আয়ের বেশ পুরাতন কিন্তু অনেক কার্যকরী একটা পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে বেশ ভালো অঙ্কের একটা টাকা প্রতি মাসেই ইনকাম করা সম্ভব।


এটি মূলত একটি ডিজিটাল নিউজ পেপার এর মতো। আপনি আপনার মন মতো কোনো একটি বিষয় নিয়ে লিখবেন। যার ওই বিষয়টি জানার দরকার সে এসে পড়ে যাবে।


আপনি এখন যে লেখাটি পড়ছেন এটিও একটি ব্লগ। অতএব বুঝতেই পারছেন বিষয়টা। লেখালেখি যদি আপনার আগ্রহ থাকে, তাহলে আপনি খুব সহজেই এখান থেকে ইনকাম করতে পারেন।


আপনার যে বিষয়ে আগ্রহ, জ্ঞান বা অভিজ্ঞতা বেশি সে বিষয়ে ব্লগিং করলে তা সবথেকে বেশি কাজে দেয়।


তাই আপনি যে বিষয়ে পারদর্শী সেই নিশেই (niche) কাজ করতে পারেন। নিশ(niche) বলতে মূলত নির্দিষ্ট কিছু বিভাগ বোঝায় যেমন, খেলাধুলা, টেকনোলজি, আইন, রান্না, জীবনী, ভ্রমন, ইত্যাদি। উদাহরণ স্বরূপ ভ্রমনের ক্ষেত্রে আপনি কোনো এক জায়গায় ভ্রমনে গিয়ে কি কি অভিজ্ঞতা হয়েছিলো সেটি নিয়ে একটি বিস্তারিত ব্লগ লিখে ফেলতে পারেন।


এখন মূল বিষয় হলো আপনি কোথায় লেখা লিখি করবেন। এক্ষেত্রে সব থেকে ভালো হয় আপনি যদি একটি ব্লগ সাইট নিজে বানিয়ে নিতে পারেন। এখন অনেক সহজে কোনো খরচ ছাড়াই ব্লগ সাইট বানানো যায়। তবে ফ্রি সাইটগুলো কে মানুষ একটি কম বিশ্বাস করে।


তাই আমাদের পরামর্শ থাকবে প্রথমে কিছু টাকা খরচ করে ডোমেন কিনে হোস্টিং ঠিক করে আকর্ষণীয় একটি সাইট তৈরি করুন। এরপর ওখানে লেখা লেখি শুরু করুন। দেখবেন বেশ ভালো ফল পাচ্ছেন।


একটি ডট কম ডোমেন কিনবেন সাথে এক জিবি হোস্টিং এবং একটি ফ্রি থিম। এই তিনটা জিনিসই আপনার ব্লগিং শুরু করার জন্য যথেষ্ট। এক্ষেত্রে আপনার তিন হাজার টাকা মতো খরচ হতে পারে।


এইভাবে খরচ করে ব্লগিং করলে আপনার ব্র্যান্ডিং টা ভালো হবে এবং ইনকাম এর পরিমানও অনেক বেশি হবে ফি সাইটের তুলনায়। আর ভবিষ্যতে আপনার সাইট এর দামও অনেক হবে। ক্ষেত্র বিশেষে একটি ভালো সাইটের মূল্য কয়েক লক্ষ্য পর্যন্ত হয়ে যায়।


আর ফ্রি সাইট গুলোর ক্ষেত্রে আপনাকে পুরো ডোমেইন দিবে না গুগোল। আপনি সেক্ষেত্রে পাবেন সাব ডোমেইন। এভাবে ব্লগ সাইট খোলার ক্ষেত্রে আপনি খুব সহজেই ব্লগস্পট দিয়ে ১০ মিনিটেই একটি ব্লগসাইট খুলতে পারেন।


আর এক্ষেত্রে আপনি মোবাইল এবং কম্পিউটার উভয় মাধ্যমেই কাজ করতে পারেন। তাই যারা মোবাইলে অনলাইন ইনকামের কথা ভাবছেন, তাদের জন্যও এটি একটি সেরা সুযোগ হতে পারে।


তবে এতো কিছুর পাশাপাশি আপনার যদি ডিজিটাল মার্কেটিং এর উপর কিছুটা ধারনা থাকে তাহলে কিন্তু আপনি খুব সহজেই আপনার সেই ব্লগে প্রচুর পরিমাণে ট্রাফিক বা ভিজিটর আনতে পারবেন। যার মাধ্যমে আপনি কিন্তু আপনার ইনকামের পরিমাণ বহুগুণে বাড়িয়ে ফেলতে পারবেন খুব সহজেই।

২। ফ্রিলান্সিং (Freelancing) করে আয়

অনলাইনে যে পদ্ধতিতে সবথেকে বেশি মানুষ রোজগার করে সেটি হলো ফ্রিলান্সিং। বাংলদেশের বেকারত্ব কমাতে এই খাতটি অনেক বড় ভুমিকা পালন করছে এবং সাথে সাথে অনেক দক্ষ মানুষ এই খাতে কাজ করে আমাদের দেশকে রিপ্রেসেন্ট করছে ।


পৃথিবীর কাছে বাংলাদেশকে তুলে ধরছে। আসলে বিশ্বের অনেক বড় বড় দেশের মানুষের জানতোই না যে পৃথিবীর মানচিত্রে বাংলাদেশ বলে একটা দেশ আছে। সেসব মানুষের কাছে বাংলাদেশকে পরিচিত করছে আমাদের দেশের ফ্রিল্যান্সারগণ।


সাথে সাথে প্রতি মাসে মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার রেমিটেন্স তারা এনে দিচ্ছে বাংলাদেশে। তাই এই ফ্রিলান্সিং এ যোগদান করে আপনি টাকা আয় করার পাশাপাশি এই গৌরবেরও অংশীদার হতে পারবেন।


এখন আসি কিভাবে শুরু করবেন এই কাজ। ফ্রিলান্সিং বলতে মুলত বিভিন্ন ধরনের কাজ যে কাজে আপনি দক্ষ সে কাজটি একটি নির্দিষ্ট পারিশ্রমিক এর বিনিময়ে করে দেয়া।


এখানে আপনার কাজ করার এবং আপনার যে ইমপ্লয়ার (Employer) তার নির্দিষ্ট কোনো জায়গা নাই। আপনি ঘরে বসেই আপনার কাজ সম্পাদন করতে পারবেন এবং আপনার ক্লায়েন্ট হবে বিভিন্ন দেশের। সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তন হতে থাকবে।


যাহোক, সবার প্রথমে এখানে আপনার দরকার একটি নির্দিষ্ট বিষয় দক্ষতা। এটা হতে পারে গ্রাফিক্স ডিজাইনিং (Graphics Design), হতে পারে ফটো এডিটিং (Photo Editing), হতে পারে ওয়েব ডিজাইনিং (Web Design), ওয়েব সাইট মেকিং (Website Making), কপি রাইটিং (Copywriting), কন্টেন্ট রাইটিং (Content Writing), লোগো ডিজাইন (Logo Design), ইত্যাদি।


এসবের যেকোনো একটি কাজে আপনি দক্ষতা অর্জন করতে পারলেই আপনি ফ্রিলাঞ্চিং করতে পারবেন। আপনি যদি একাধিক কাজ পারেন সেক্ষেত্রে আপনার টাকা ইনকামের সুযোগ বেশি হয়ে যায়।


কাজ শেখার পর আপনাকে বিভিন্ন ফ্রিলান্সিং সাইটে (যেমন- Freelancer, Upwork, Fiver, ইত্যাদি)  আপনার তথ্য দিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। এর পরে আপনি কোন কোন কাজে পারদর্শী সেগুলো ওই সাইটে মেনশন করে দিতে হবে।


তবে একটা বিষয় আপনাকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে। বর্তমান সময়ে অনলাইন ইনকাম সাইট অনেক আছে। কিন্তু সঠিক ও ভালো মানের সাইট খুব একটা নেই।


তাই যেকোনো ওয়েবসাইটে কাজ শুরু করার আগে অবশ্যই ভালো ভাবে সাইটটি দেখে নিবেন। যদি সব কিছু দেখে আপনার কাছে ভালো বলে মনে হয় কেবল তাহলেই আপনি সেই সাইটে কাজ করা শুরু করবেন।


তারপর, আপনি যে কাজ পারেন তার প্রমানের জন্য আপনার পূর্বেই সম্পাদিত কোনো কাজ থাকলে সেটা পোর্টফোলিও আকারে ওই ওয়েবসাইটে সাজিয়ে রাখতে হবে। এতে করে আপনার ক্লায়েন্ট এসে আপনার পোর্টফলিও দেখে পছন্দ করলে আপনাকে কাজে নিয়োজিত করবে।


এক্ষেত্রে আমাদের পরামর্শ থাকবে অবশ্যই ভালো একটা পোর্টফলিও তৈরি করার জন্য কারন বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই নতুন হিসাবে ওই পোর্টফোলিও গুলোই আপনাকে কাজ পেতে সহায়তা করবে।


প্রথম প্রথম আপনাকে কাজ পেতে একটি অসুবিধা হতে পারে। সেক্ষেত্রে আপনার পরিচিত কেও যদি ফ্রিলান্সার থাকে তার রেফারেন্স নিতে পারেন।


এই রেফারেন্স এর মাধ্যমে কাজ পেয়ে আপনার প্রথম ক্লায়েন্ট যখন আপনাকে ভালো একটা রিভিউ দিবে, তখন দেখবেন কাজ আসতেই থাকবে।


এছাড়াও প্রথমে গিয়ে বিভিন্ন কন্টেস্টে অংশগ্রহন করতে পারেন। ওখান থেকেও ক্লায়েন্ট পেতে পারেন। আমাদের মতে ফ্রিলান্সিং এর ক্ষেত্রে প্রথম কাজটা পাওয়াই একটু কঠিন

৩। ইউটিউবিং করে আয়

বাংলাদেশের অনেক বড় বড় ইউটিউবার আছে। এদের কারো কারো মাসের ইনকাম ৪০ থেকে ৫০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। আপনিও কিন্তু চাইলেই ইউটিউব ভিডিও বানিয়ে ইনকাম করা শুরু করতে পারেন।


এই ভিডিও বানাতে আপনার ক্যামেরা না থাকলেও চলবে। প্রথমে অনেক বড় বড় ইউটিউবার-ই মোবাইল দিয়ে ভিডিও করে শুরু করে তাদের ইউটিউব যাত্রা। তারপরে সফল হওয়ার পরে এখন তারা দামি দামি গেজেট ব্যবহার করে।


আপনার কন্টেন্ট যদি ভালো থাকে, প্রয়োজনীয় বিষয় নিয়ে যদি আপনি ভিডিও বানাতে পারেন, তাহলে খুব তাড়াতাড়িই আপনি ভিউয়ার পেয়ে যাবেন।


তবে এক্ষেত্রে একটি ছোট্ট বিষয় টিপস দিয়ে রাখি আপনাদের। আপনারা যদি সত্যিই প্রফেশনালভাবে ইউটিউবে কাজ করতে করতে চান তাহলে ভিডিওর অডিও ও ভিডিও এডিটিং খুবই ভালো ভাবে করতে হবে।


তারপরে সর্বনিম্ন এক হাজার সাবস্ক্রাইবার হয়ে গেলে এবং ন্যূনতম ভিউ টাইম হয়ে গেলে আপনি মানিটাইজেশন এর জন্য আবেদন করতে পারবেন। এর পরে প্রতিটা ভিডিওতে মানিটাইজেশন একটিভেট করে নিলেই আপনার ইনকাম শুরু হয়ে যাবে।


এছাড়াও বর্তমানে ইউটিউব কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে ছাড়াও আপনি বিভিন্ন জায়গা থেকে স্পন্সারের মাধ্যমেও ইনকাম করতে পারেন। দেখা গেলো কোনো একটা কোম্পানি কোনো একটা পন্যের মার্কেটিং এর জন্য আপনার ভিডিও তে তার ওই পন্য বিজ্ঞাপন দেয়ার জন্য বললো। আপনি এক্ষেত্রে বিজ্ঞাপন দিতে সম্মতি প্রকাশ করলে আপনাকে আপনার চাহিদা অনুযায়ী সে পেমেন্ট করবে।

৪। ভিডিও দেখে অনলাইন ইনকাম

ভিডিও দেখে অনলাইন ইনকাম করার বিষয়টি হয়ত অনেকেই জানেন না। সত্যি কথা বলতে অনলাইন থেকে ভিডিও দেখে ইনকাম করার বিষয়টি অনেকের কাছে অবাক লাগলেও ঘটনাটি কিন্তু সত্যি। বর্তমানে এমন কিছু ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে আপনাকে প্রতিদিন ভিডিও দেখার জন্য পেমেন্ট করা হবে। 


তবে মনে রাখবেন, অনলাইনে ভিডিও দেখে ইনকাম করার মতো স্ক্যাম বা ভূয়া সাইট রয়েছে। যারা আপনাকে দিয়ে ভিডিও দেখিয়ে পরবর্তীতে কোনো পেমেন্ট করবে না। এ ধরনের প্রতারণার হাত থেকে বাচঁতে অবশ্যই আপনাকে অনলাইন জগতে সব সময় সর্তক থাকতে হবে। 


সাধারনত এই ধরনের ওয়েবসাইটগুলো বিভিন্ন ধরনের চটকদারী বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের মাধ্যমে আপনাকে চেষ্টা করবে তাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনাকে ভিডিও দেখিয়ে আয় করার ফাঁদে ফেলার। একটা বিষয় সব সময়ই মনে রাখবেন। অনলাইনে কখনই কোনো ওয়েবসাইট আপনাকে ভিডিও দেখে খুব বেশি পেমেন্ট করবে না।


যখনই দেখবেন কোনো ওয়েবসাইট মাত্রাতিরিক্ত পেমেন্ট করার কথা বলছে কিংবা কোনো চটকদারী বিজ্ঞাপনের কথা বলে আপনাকে তাদের ওয়েবসাইটে আয়ের কথা বলছে; তখনই ওয়েবসাইটটিকে খুব ভালো ভাবে দেখে শুনে যদি সত্যিকার অর্থেই আসল বলে মনে হয় তখন কাজ করা শুরু করবেন; অন্যথায় নয়। 

৫। ওয়েবসাইট (Website) বানিয়ে আয়

আপনি হয়তো জেনে থাকবেন একটি ভালো ওয়েবসাইটের দাম লাখ টাকা ছাড়িয়ে যায়। আপনিও চাইলে এরকম ওয়েবসাইট বানাতে পারেন এবং সেটি সচল করে অনেক বেশি দামে বিক্রি করে দিতে পারেন। ওয়েবসাইট বানানো বর্তমানে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খোলার মতোই সহজ। যে কেউ চাইলেই করতে পারেন।


কিন্তু যে সাইট গুলো খুব সহজে বানানো যায়, সেগুলোর তেমন কোনো চাহিদা থাকে না। তবে আপনার সাইটে যদি পরিমিত পরিমান ট্রাফিক থাকে, সেক্ষেত্রে দাম পেতে পারেন ভালো।  যে সাইট গুলো বেশি দামে বিক্রি হয় সেগুলো দক্ষ ওয়েব ডিজাইনার দ্বারা তৈরি করা হয়।


তাই আপনি যদি একজন ওয়েব ডিজাইনার হয়ে থাকেন, অথবা ওয়েব ডিজাইনিং শিখতে পারেন সেক্ষেত্রে আপনি নিজে নিজে ভালো ওয়েবসাইট বানিয়ে সেখানে পর্যাপ্ত কন্টেন্ট আপলোড করে সেখান সাইটটি সচল করে সেটিকে ভালো দামে বিক্রি করতে পারেন।


আপনি চাইলে ইউটিউব থেকে ফ্রিতে ভিডিও দেখে বা ভালো কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে ওয়েব ডিজাইন কোর্স করেও শিখতে পারেন ওয়েব ডিজাইনিং।


আবার অনেক ক্ষেত্রে নতুন সাইটও বিক্রি করতে পারেন যদি আপনার হাতে ক্লায়েন্ট থাকে। আর এই কাজের একটি ভালো দিক হলো আপনি যদি এই কাজে একবার দক্ষ হয়ে উঠতে পারেন, তবে বিভিন্ন জায়গা থেকে কাজের সুযোগ আসবে আবার চাকরি জীবনেও এই অভিজ্ঞতা অনে।

Thursday, November 23, 2023

Time management

Here's a brief outline for your time management blog:IntroductionBriefly explain the importance of time management.Highlight how effective time management can lead to increased productivity and reduced stress.Benefits of Time ManagementDiscuss the positive outcomes of good time management, such as improved work-life balance and goal achievement.Common Time WastersIdentify common pitfalls that can lead to poor time management.Examples could include procrastination, multitasking, and lack of prioritization.Tips for Effective Time ManagementProvide practical advice for managing time better.Include tips like setting clear goals, prioritizing tasks, and using time-blocking techniques.Tools and TechniquesIntroduce useful tools and techniques that aid in time management.Mention popular apps, planners, or methods like the Pomodoro Technique.Personal ExperiencesShare personal stories or anecdotes related to your own journey in improving time management.This adds a relatable and authentic touch to your blog.Work-Life BalanceEmphasize the importance of maintaining a balance between work and personal life.Offer insights on how good time management contributes to a healthier balance.Overcoming ChallengesAddress common challenges people might face in implementing effective time management.Suggest strategies for overcoming these challenges.ConclusionSummarize key points.Encourage readers to start implementing effective time management practices.Remember to keep your blog posts concise, engaging, and easy to read. Good luck with your writing!

Tuesday, November 21, 2023

 কত রাত কত দিন

 ।। রাসেল খন্দকার।।। 

_

কত রাত

উৎপাত

করে মশা ছারপোকা,

কত রাত

দুধ ভাত

খেয়ে খেয়ে হই বোকা!

-

কত দিন

দূরবীন

দূরবীনে চোখ রাখি,

কত দিন

আশাহীন

ভাষাহীন থাকে আঁখি!

 If you're interested in early earning strategies, consider exploring freelance work, online gigs, or part-time jobs. Building skills in high-demand fields like digital marketing, coding, or graphic design can open up opportunities for early income. Additionally, investing time in personal projects or starting a side hustle may lead to financial gains.